সূত্র" বলতে সাধারণত কোনো তথ্যের উৎস বা রেফারেন্স বোঝায় যা নির্দিষ্ট তথ্য বা বিবৃতির সমর্থনে উল্লেখ করা হয়।
একাডেমিক লেখালেখি, গবেষণা, বা আলোচনায় একটি সূত্র প্রমাণ হিসেবে কাজ করে এবং পাঠকদের কাছে সেই তথ্যের বিশ্বাসযোগ্যতা প্রমাণ করে। উদাহরণ হিসেবে, বই, গবেষণা প্রবন্ধ, নিবন্ধ, সরকারি রিপোর্ট, বা কোনো প্রতিষ্ঠানের প্রকাশনা হতে পারে।
সূত্রের ব্যবহার বিভিন্ন ধরনের লেখালেখি, গবেষণা, এবং আলোচনা করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি পাঠককে তথ্যের মূল উৎস জানাতে সহায়তা করে এবং লেখার বিশ্বস্ততা বাড়ায়।
সূত্রের ব্যবহারের প্রধান কারণ:
- বিশ্বাসযোগ্যতা বৃদ্ধি: তথ্যের উৎস উল্লেখ করলে তা পাঠকের কাছে লেখার বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়ায়। এটি দেখায় যে লেখক তার দাবি বা তথ্যের পক্ষে যথাযথ প্রমাণ সংগ্রহ করেছেন।
- প্লেজিয়ারিজম এড়ানো: অন্যের কাজ বা তথ্য ব্যবহার করার সময় তাদের উৎস উল্লেখ না করলে তা প্লেজিয়ারিজম (চুরি) হিসাবে গণ্য হয়। সূত্র ব্যবহার করে আপনি এটি এড়াতে পারেন।