বিবাহ | যার সামর্থ্য আছে তার বিবাহ করা” এ নয় যে, গরীব লোককে বিয়ে করা থেকে বারণ করা
“তোমাদের মধ্যে যার সামর্থ্য আছে তার উচিত বিবাহ করা” শীর্ষক হাদিসের অর্থ এ নয় যে, গরীব লোককে বিয়ে করা থেকে বারণ করা
প্রশ্ন
উত্তর
প্রশ্ন
Table of Contents
নিজে নিজে বিবাহ করার নিয়ম
Read more……
মাস শুরু শুক্রবার, উপকারী কয়েকটি দোয়া
এ হাদিসদ্বয় কি সাংঘর্ষিক; নাকি আমার বুঝার ভুল আছে?
পালিয়ে বিয়ে করার নিয়ম বিবাহ
মোবাইলে বিয়ে করার নিয়ম
বিবাহের শর্ত কয়টি বিবাহ
সাক্ষী ছাড়া বিয়ে করার নিয়ম
Tags
তোমাদের মধ্যে যার সামর্থ্য আছে তার উচিত বিবাহ করা।
বিবাহ
নিজে নিজে বিবাহ করার নিয়ম
এখানে ব্রিটেনে অনেক ছাত্ররাই চাকুরী করে। কেননা তারা নিজেদেরকে হারাম থেকে বাঁচানোর জন্য বিয়ে করতে চায়।
আমি দুটো হাদিস পড়েছি; মনে হচ্ছে হাদিসদ্বয় সাংঘর্ষিক।
এক: “হে যুবকেরা! তোমাদের মধ্যে যার সামর্থ্য আছে তার উচিত বিয়ে করা”। অপরটি হল: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জনৈক মহিলাকে এক গরীব লোকের কাছে বিয়ে দিয়েছিলেন।
আমি যা বুঝতে পেরেছি, বিবাহ প্রথম হাদিস বলছে: পুরুষের বিয়ের জন্য আর্থিকভাবে প্রস্তুত হওয়া আবশ্যক; যাতে করে স্ত্রীর খরচ চালাতে পারে।
আর দ্বিতীয় হাদিস বলছে: তিনি এক গরীব লোককে বিয়ে করিয়েছেন যে কোন সম্পদের মালিক নয়।
Read more……
য়ালটন ছোট ফ্রিজের দাম
মাস শুরু শুক্রবার, উপকারী কয়েকটি দোয়া
কাঁপিয়ে দিল বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরি
একটি অ্যানিমেশন ভিডিও তৈরি করার ৭টি উপায়
Gyanvapi Masjid | A Synthesis of History and Spirituality Gyanvapi Masjid
The Mosque Near Me | Finding Spiritual Solace and Community
Masjid Al Aqsa A Historical and Spiritual Treasure of Islam
The Importance of Masjid | A Guide to Understanding the Significance of the Mosque
এ হাদিসদ্বয় কি সাংঘর্ষিক; নাকি আমার বুঝার ভুল আছে?
উত্তর
আলহামদু লিল্লাহ।
প্রথম হাদিসটি ইমাম বুখারী (৫০৬৬) ও ইমাম মুসলিম (১৪০০) ইবনে মাসউদ (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন: “আমরা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাথে কিছু যুবক ছিলাম যাদের কিছুই ছিল না।
তখন রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন: বিবাহ হে যুব সমাজ! তোমাদের মধ্যে যারা সামর্থ্য রাখ তাদের উচিত বিয়ে করে ফেলা। কেননা বিয়ে দৃষ্টি অবনতকারী ও লজ্জাস্থানকে হেফাযতকারী।
আর যার সামর্থ্য নেই তার উচিত রোযা রাখা। কেননা রোযা যৌন উত্তেজনা প্রশমনকারী।”
দ্বিতীয় হাদিসটি হচ্ছে— সাহল বিন সা‘দ (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে যে, একদা এক মহিলা রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কাছে এসে বলল: হে আল্লাহর রাসূল!
আমি আমার নিজেকে আপনার জন্য উপহার দিতে এসেছি (পরোক্ষ ভাষায় বিয়ের প্রস্তাব)। বিবাহ তখন নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার দিকে তাকিয়ে তার আপাদমস্তক লক্ষ্য করে মাথা নিচু করলেন।
মহিলাটি যখন দেখল যে নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোন ফয়সালা দিচ্ছেন না তখন সে বসে পড়ল।
পালিয়ে বিয়ে করার নিয়ম বিবাহ
এমন সময় রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাহাবীদের একজন বলল, যদি আপনার কোন প্রয়োজন না থাকে, তবে এ মহিলাটির সঙ্গে আমার বিয়ে দিয়ে দিন। তিনি বললেন, তোমার কাছে কি কিছু আছে?
সে বলল: হে আল্লাহর রাসূল! আল্লাহর কসম কিছুই নেই। তিনি বললেন: তুমি তোমার পরিবারের কাছে ফিরে যাও এবং দেখ কিছু পাও কি না? এরপর লোকটি চলে গেল এবং ফিরে এসে বলল:
আল্লাহর কসম, হে আল্লাহর রাসূল! আমি কিছুই পেলাম না।
নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন: দেখ, বিবাহ একটি লোহার আংটি হলেও! তারপর সে চলে গেল এবং ফিরে এসে বলল: আল্লাহর কসম, একটি লোহার আংটিও পেলাম না।
কিন্তু এই যে আমার লুঙ্গি আছে। সাহল (রাঃ) বলেন, তার কোন চাদর ছিল না। অথচ লোকটি বলল: এটাই আমার পরনের লুঙ্গি; এর অর্ধেক দিতে পারি।
এ কথা শুনে রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন: বিবাহ তোমার লুঙ্গি দিয়ে সে কি করবে? তুমি পরিধান করলে তার গায়ে কোন কিছু থাকবে না। আর সে পরিধান করলে তোমার গায়ে কোন কিছু থাকবে না।
তখন লোকটি বসে পড়লো এবং অনেকক্ষণ সে বসেছিল। তারপর উঠে গেল। রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে ফিরে যেতে দেখে ডেকে আনলেন।
মোবাইলে বিয়ে করার নিয়ম
যখন সে ফিরে আসল, নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে জিজ্ঞেস করলেন: তোমার কতটুকু কুরআন মুখস্থ আছে? সে গণে বলল, অমুক অমুক অমুক সূরা মুখস্থ আছে। তখন নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে জিজ্ঞেস করলেন:
তুমি কি এ সকল সূরা মুখস্থ তিলাওয়াত করতে পার? সে বলল: হ্যাঁ! তখন নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন: যাও তুমি যে পরিমাণ বিবাহ কুরআন মুখস্থ করেছ এর বিনিময়ে এ মহিলার সাথে তোমার বিবাহ দিলাম।
আলহামদু লিল্লাহ্; এ হাদিসদ্বয় সাংঘর্ষিক নয়। বরং প্রত্যেকটি হাদিস এর যথোপযুক্তস্থানে উদ্ধৃত হয়েছে।
ইবনে মাসউদ (রাঃ)-এর হাদিসে সাধারণভাবে সকল যুবক ও বিয়েতে আগ্রহী ব্যক্তিদের প্রতি আহ্বান উদ্ধৃত হয়েছে; এ কথা বর্ণনা করার জন্য যে,
বিয়ের জন্য খরচের সামর্থ্য থাকা ও যোগ্যতা থাকা বাঞ্ছনীয়; যাতে করে স্বামী তার স্ত্রীর ভরণ-পোষণ ও বাসস্থানের ফরয দায়িত্ব পালন করতে পারে।
বিবাহের শর্ত কয়টি বিবাহ
الباءة (সামর্থ্য) মানে হচ্ছে—বিয়ের খরচাদি। তাই শরিয়তপ্রণেতা (আইনদাতা) এ মূল বিধানটি বর্ণনা করতে চাইলেন।
সেটা হল—বিয়েটা শুধু নিছক একটি আকদ (চুক্তি) ও বৈধভাবে যৌন চাহিদাপূরণ নয়। বরং বিয়ে একটি দায়িত্ব-কর্তব্য ও নারীর উপর পুরুষের কর্তৃত্ব।
“এবং হাদিসটি এ প্রমাণও বহন করে যে, যে ব্যক্তি বিয়ে করতে অপারগ তার জন্য রোযা রাখায় মশগুল থাকার বিধান রয়েছে।
কেননা রোযা যৌন উত্তেজনাকে দুর্বল করে এবং শয়তানের চলাচলকে সংকোচিত করে। তাই রোযা হচ্ছে- চরিত্র ঠিক রাখা ও দৃষ্টিকে অবনত রাখার মাধ্যম।”[মাজমু ফাতাওয়া বিন বায (৩/৩২৯)]
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের বাণী: “তোমাদের মধ্যে যারা সামর্থ্য রাখ তাদের উচিত বিয়ে করে ফেলা।” এ দলিলও রয়েছে যে, যে ব্যক্তির সামর্থ্য আছে ও বিয়ের খরচাদি বহন করার ক্ষমতা আছে তার জন্যে অবিলম্বে বিয়ে করাটাই শরিয়তের বিধান।
স্থায়ী কমিটির আলেমগণ বলেন: “বিয়ের খরচাদি বহন ও স্ত্রীর অধিকার আদায়ে সক্ষম যুবকের অবিলম্বে বিয়ে করাই রাসূলের সুন্নত।”[ফাতাওয়াল লাজনাহ আদ-দায়িমা (৬/১৮)]
পক্ষান্তরে, দ্বিতীয় হাদিসটি বিশেষ একটি ঘটনাকেন্দ্রিক এবং দরিদ্র এক ব্যক্তির বিয়ে করা ও চরিত্র রক্ষা করা সংক্রান্ত।
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাকে ঐ নারীর সাথে বিয়ে দিয়ে দিয়েছেন যে নারী নিজেকে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি উপহার হিসেবে পেশ করেছিলেন।
এ হাদিসে দলিল রয়েছে যে, দরিদ্রতা সত্তাগতভাবে বিবাহকে বাধা দেয় না; যদি পাত্র দ্বীনদার হয় এবং নিজ প্রতিপালকের প্রতি বিশ্বাসী হয় এবং পাত্রীও সে রকম হয়। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ্ তাআলা বলেন:
“তোমাদের মধ্যে যাদের স্বামী বা স্ত্রী নেই তাদের বিয়ের ব্যবস্থাকর, তোমাদের দাস-দাসীদের মধ্যে যারা সৎ ও যোগ্য তাদেরও।
তারা যদি দরিদ্র হয় তাহলে আল্লাহ্ই নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে সচ্ছল করে দেবেন।
আল্লাহ্ মহা দানশীল, মহাজ্ঞানী।”[সূরা নূর, আয়াত: ৩২] সুতরাং আল্লাহ্র উপর যথাযথ তাওয়াক্কুল, চরিত্র রক্ষার আকাঙ্ক্ষা, আল্লাহ্র অনুগ্রহ প্রত্যাশা থাকলে আশা করা যায় এমন দম্পতিকে আল্লাহ্ সাহায্য করবেন
এবং তাঁর অনুগ্রহ থেকে রিযিক দিবেন।যেমনটি সুনানে তিরিমিযিতে (১৬৫৫) আবু হুরায়রা (রাঃ)
থেকে বর্ণিত হয়েছে যে, তিনি বলেন: রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: “তিন ব্যক্তিকে সাহায্য করা আল্লাহ্র দায়িত্বে: আল্লাহ্র রাস্তায় জিহাদকারী, এমন মুকাতাব দাস (মালিককে নিজের মূল্য পরিশোধ করে স্বাধীন হতে ইচ্ছুক) যে পরিশোধ করতে ইচ্ছুক এবং এমন বিবাহকারী যে চরিত্র রক্ষা করতে ইচ্ছুক।
”[আলবানী হাদিসটিকে হাসান বলেছেন]ইমাম বুখারী এ হাদিসটির শিরোনাম দিয়েছেন এই বলে: “অভাবীর কাছে বিয়ে দেওয়া”।
দলিল হচ্ছে—আল্লাহ্র বাণী: “তারা যদি দরিদ্র হয় আল্লাহ্ই নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে সচ্ছল করে দিবেন”। হাফেয ইবনে হাজার (রহঃ) বলেন: “তিনি যে শিরোনাম দিয়েছেন সেটার পক্ষে কারণ হিসেবে আল্লাহ্র বাণী:
“তারা যদি দরিদ্র হয় আল্লাহ্ই নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে সচ্ছল করে দিবেন” কে পেশ করেছেন। এর সার কথা হচ্ছে- বর্তমানে কারো দরিদ্র অবস্থা তার কাছে বিয়ে দেয়ার পথে বাধা নয়; যেহেতু ভবিষ্যতে তার সম্পদ অর্জনের সম্ভাবনা রয়েছে।[সমাপ্ত]আলী বিন আবু তালহা, ইবনে আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেন:
“আল্লাহ্ তাদেরকে বিয়ে দেওয়ার প্রতি উৎসাহিত করেছেন। তিনি স্বাধীন ও দাস সবাইকে বিয়ে দেয়ার আদেশ দিয়েছেন এবং তাদেরকে স্বাবলম্বী করে দেয়ার ওয়াদা করেছেন। তিনি বলেছেন: “তারা যদি দরিদ্র হয় আল্লাহ্ই নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে সচ্ছল করে দিবেন।”
ইবনে মাসউদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত আছে তিনি বলেন: “তোমরা বিয়ে করার মাধ্যমে স্বাবলম্বন সন্ধান কর”।[তাফসিরে ইবনে কাছির (৬/৫১)]শাইখ বিন
বায (রহঃ) বলেন:এ আয়াতে কারীমাতে আল্লাহ্ তাআলা যাদের স্বামী বা স্ত্রী নেই তাদেরকে এবং সৎ ও যোগ্য দাস-দাসীদের কাছে বিয়ে দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন এবং জানিয়েছেন যে,
এটি গরীবদের সচ্ছলতার মাধ্যম যাতে করে, পাত্রী ও পাত্রীর অভিভাবকগণ নিশ্চিন্ত হতে পারে যে, দারিদ্র বিয়ের পথে বাধা হওয়া অনুচিত। বরং বিয়ে রিযিক হাছিল ও স্বাবলম্বী হওয়ার মাধ্যম।”[‘ফাতাওয়া ইসলামিয়্যা’ (৩/২১৩) হতে সমাপ্ত]
এ কারণে সামর্থ্যবানকে বিয়ে করার প্রতি উদ্বুদ্ধ করার অর্থ এ নয় যে, সামর্থ্যহীনকে বিয়ে করতে বারণ করা; বিশেষত কেউ যদি নিজের ব্যাপারে হারামে লিপ্ত হওয়ার আশংকা করে।অনুরূপভাবে সামর্থ্যহীনকে যৌন উত্তেজনা দমিয়ে রাখা ও শান্ত
করার জন্য রোযা রাখার দিক-নির্দেশনা দেওয়ার মধ্যেও বিয়ে করার ক্ষেত্রে কোন প্রতিবন্ধকতা নেই। হতে পারে সে এমন কাউকে পাবে যিনি তাকে বিয়ে করার ক্ষেত্রে সহযোগিতা করবেন।
হতে পারে সে এমন কোন পাত্রীকে পাবে যে পাত্রী তার দ্বীনদারি ও সৎ হওয়ার কারণে তার আর্থিক অবস্থাকে মেনে নেবে। এগুলো ব্যক্তিগত ব্যাপার। ব্যক্তি থেকে ব্যক্তিতে, এক প্রথা থেকে অপর প্রথাতে পার্থক্য হয়।পক্ষান্তরে, ইবনে মাসউদ (রাঃ)
সাক্ষী ছাড়া বিয়ে করার নিয়ম
এর হাদিসে যা উদ্ধৃত হয়েছে সেটা হচ্ছে— সাধারণ একটা শিষ্টাচার এবং সামর্থ্যহীনকে রোযা রাখার মাধ্যমে নিজেকে রক্ষা করার পরামর্শ। আর তাদের মধ্যে যে ব্যক্তি বিয়ে করার কোন উপায় পায় তাতে কোন অসুবিধা নেই।
বরং তাকে বিয়ের ব্যাপারে উৎসাহ ও উদ্বুদ্ধ করা হবে। ঠিক এ কারণে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: “আর যার সামর্থ্য নেই” তার ক্ষেত্রে তিনি এ কথা বলেননি যে, ‘তার উচিত বিয়ে না করা’।
বরং তিনি বলেছেন: “তার উচিত রোযা রাখা”; যাতে করে সে গুনাহতে লিপ্ত না হয়। আর যদি কিছু কষ্ট-ক্লেশ করে হলেও
সে বিয়ে করতে পারে নিঃসন্দেহে তাতে কোন অসুবিধা নেই। কারণ রোযাকে স্থলাভিষিক্ত করা হয়েছে একেবারে অপারগতার ক্ষেত্রে। যদি কিছু কষ্ট করে হলেও বিয়ে করতে পারে তাহলে সেটাই ভাল।
আল্লাহ্ই সর্বজ্ঞ।
Tags
নিজে নিজে বিয়ে করার নিয়ম,
পালিয়ে বিয়ে করার নিয়ম,
মোবাইলে বিয়ে করার নিয়ম,
বিবাহ পদ্ধতি,
বিবাহ,
বিবাহের শর্ত কয়টি,
মসজিদে বিয়ের নিয়ম,
মুসলিম বিবাহের প্রকারভেদ,
সাক্ষী ছাড়া বিয়ে করার নিয়ম,
তোমাদের মধ্যে যার সামর্থ্য আছে তার উচিত বিবাহ করা।
The hadith “Whoever among you can afford it should marry” does not mean to forbid poor people from marrying.
Table of Contents
The hadith “Whoever among you can afford it should marry” does not mean to forbid poor people from marrying.
question
the answer
question
Many students work here in Britain. Because they want to get married to save themselves from haram. I have read two hadiths; It seems that the two hadiths are contradictory. One: “O youths! Whoever among you can afford it should marry”. The other is: The Prophet (peace be upon him) gave a woman in marriage to a poor man. From what I understand, the first hadith says: A man must be financially prepared for marriage; So that he can pay his wife’s expenses. And the second hadith says: She married a poor man who did not own any wealth.
Are these two hadiths contradictory; Or is there a mistake in my understanding?
the answer
Alhamdulillah.
The first hadith was narrated by Imam Bukhari (5066) and Imam Muslim (1400) on the authority of Ibn Mas’ud (RA), who said: “We were with the Prophet ﷺ some youths who had nothing. Then the Messenger of Allah, may God bless him and grant him peace, said: O youth! Those of you who can afford it should get married. Because marriage degrades the sight and preserves the place of shame. And whoever cannot afford it should fast. Because fasting is an aphrodisiac.”
The second hadith is – It is narrated from Sahl bin Sa’d (RA) that once a woman came to the Messenger of Allah, may God bless him and grant him peace, and said: O Messenger of Allah! I have come to offer my self to you (proposal of marriage in indirect language). Then the Prophet (peace and blessings of Allah be upon him) looked at him and bowed his head. When the woman saw that the Prophet (peace and blessings of Allah be upon him) was not giving any judgment, she sat down.
At that time, one of the Companions of the Prophet, may God bless him and grant him peace, said, “If you have no need, marry me to this woman.” He said, do you have anything? He said: O Messenger of Allah! There is nothing by God. He said: Go back to your family and see if you get anything. Then the man left and came back and said: By Allah, O Messenger of Allah! I got nothing.
The Prophet (peace and blessings of Allah be upon him) said: Look, even an iron ring! Then he left and came back and said: By Allah, I did not find even one iron ring. But here is my lungi. Sahl (ra) said, he had no chadar. But the man said: This is the lungi I wear; I can give half of it. Hearing this, the Messenger of Allah, peace and blessings be upon him, said: What will he do with your lungi? If you wear it, there will be nothing on it. And if he wears it, you will have nothing on you. Then the man sat down and sat for a long time. Then he got up. The Prophet saw him returning and called him.
When he returned, the Prophet, may God’s prayers and peace be upon him, asked him: How much of the Qur’an do you have memorized? He said, “So-and-so and such-and-so surah is memorized.” Then the Prophet, may God bless him and grant him peace, asked him: Can you recite these Surahs by heart? He said: Yes! Then the Prophet, may God bless him and grant him peace, said: Go, I will marry you to this woman in return for the amount of Quran you have memorized. [Sahih Bukhari (5030) and Sahih Muslim (1425)]
Alhamdulillah; These hadiths are not contradictory. Rather, each hadith is quoted at its appropriate place. In the hadith of Ibn Mas’ud (RA), the call to all young men and those interested in marriage is quoted in general; To state that it is desirable to be able to afford and qualify for marriage; So that the husband can fulfill the duty of maintenance and accommodation of his wife.
البااة (Affordability) means – wedding expenses. So the Shariatpraneta (lawgiver) wanted to describe the main provision. That is—marriage is merely an aqad (agreement) and not a legitimate sexual fulfillment. Rather, marriage is a duty and a man’s authority over women.
“And the hadith also bears proof that fasting is prescribed for a person who is unable to marry. Because fasting weakens sexual excitement and constricts the movement of Satan. So fasting is a means of keeping the character straight and lowering the vision.” [Majmoo Fatawa bin Baz (3/329)]
The words of the Prophet sallallahu alayhi wa sallam: “Those of you who can afford it should get married.” It is also documented that it is a shari’ah provision for a person who has the means and ability to pay for the marriage to marry immediately.
The scholars of the Standing Committee said: “The immediate marriage of a young man who is able to bear the expenses of the marriage and fulfill the rights of his wife is the Sunnah of the Prophet.” [Fatawal Lajnah Ad-Daima (6/18)]
On the other hand, the second hadith is particularly anecdotal and deals with marrying a poor man and preserving his character. The Prophet sallallaahu alayhi wa sallam gave him in marriage to the woman who presented herself as a gift to the Prophet sallallaahu alaihi wa sallam. This hadith documents that poverty does not inherently preclude marriage; If the husband is religious and believes in his Lord and so is the bride. In this context, Allah Ta’ala says: “Marriage arrangements for those among you who do not have husbands or wives
Do, even among your servants who are honest and worthy.
If they are poor then Allah will make them wealthy by His grace. Allah is Most Beneficent, Most Wise.” [Surah Noor, Verse: 32] Therefore, if there is proper trust in Allah, the desire to protect the character, the expectation of Allah’s favor, Allah will help the couple and provide sustenance from His grace.
As narrated in Sunan Tirmidhi (1655) on the authority of Abu Huraira (RA), who said: The Messenger of Allah, may God bless him and grant him peace, said: “It is the responsibility of Allah to help three people: those who strive in the way of Allah, those Muqatab slaves (willing to be freed by paying their own price to the owner) ) who is willing to pay and a marryer who is willing to protect his character.” [Albani narrated the hadith as Hasan]
Imam Bukhari gave the title of this hadith as: “Giving marriage to the destitute”. Evidence is – Allah’s Word: “If they are poor, Allah will make them wealthy by His grace”. Hafiz Ibn Hajar (may Allah be pleased with him) said: “He cited Allah’s saying: “If they are poor, Allah will make them rich by His grace” as the reason for the title he gave. The essence of this is that – currently someone’s poor condition is not an obstacle for him to get married; As he has the potential to acquire wealth in the future.[End]
Ali bin Abu Talha narrates from Ibn Abbas (RA): “Allah encouraged them to marry. He ordered all freemen and slaves to marry and promised to make them independent. He said: “If they are poor, Allah will make them wealthy by His grace.”
It was narrated from Ibn Mas’ud (RA) that he said: “Seek self-reliance by marrying”. [Tafseer Ibn Kathir (6/51)]
Shaykh Bin Baz (RA) said:
In this verse, Allah Ta’ala orders marriage to those who have no husband or wife and to honest and worthy servants and says that it is a means of prosperity for the poor, so that the bride and groom’s guardians can be assured that poverty should not be an obstacle to marriage. Rather, marriage is a means of livelihood and self-reliance.” [Concluded from Fatawa Islamiyyah (3/213)]
For this reason encouraging the able to marry does not mean forbidding the unable to marry; Especially if one is afraid of engaging in haram in his affairs.
Similarly, there is no hindrance in marrying the impotent in order to restrain and calm the sexual excitement. Maybe she will find someone who will help her get married. Maybe he will find a bride who will accept his financial status because of his piety and honesty. These are personal matters. It varies from person to person, from one custom to another.
On the other hand, what is quoted in the hadith of Ibn Mas’ud (RA) is a general etiquette and advice to the indigent to protect himself by fasting. And there is no difficulty in whoever among them finds a way to marry. Rather, he will be encouraged and encouraged about marriage. It is for this reason that the Prophet, may God bless him and grant him peace, said: “And he who does not have the means” did not mean that he should not marry. Rather He said: “He should fast”; So that he does not indulge in sin. And if he suffers some hardships, he can get married without any difficulty. Because fasting has been substituted in case of absolute impossibility. If he can get married despite some difficulties then that is good.
Allah is All-Knowing.
Posted
August 21, 2023
in
Al Quran Bangla, Hadith, আল কোরআনের বাণী
by
Shohidul
Tags:
নিজে নিজে বিয়ে করার নিয়ম, পালিয়ে বিয়ে করার নিয়ম, বিবাহ পদ্ধতি, বিবাহের শর্ত কয়টি, মসজিদে বিয়ের নিয়ম, মুসলিম বিবাহের প্রকারভেদ, মোবাইলে বিয়ে করার নিয়ম, সাক্ষী ছাড়া বিয়ে করার নিয়ম