প্রযুক্তি মানুষের জীবনযাত্রাকে সহজ ও উন্নত করেছে, তবে এর সুফল ও কুফল উভয়ই বিদ্যমান। একদিকে, প্রযুক্তি যোগাযোগ, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা এবং অর্থনীতিতে বিপ্লব ঘটিয়েছে।
ইন্টারনেটের মাধ্যমে মুহূর্তেই বিশ্বব্যাপী তথ্য আদান-প্রদান সম্ভব হচ্ছে, আর অটোমেশনের কারণে উৎপাদনশীলতা বেড়েছে বহুগুণ। স্বাস্থ্যসেবায় উন্নত প্রযুক্তি রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা প্রক্রিয়াকে সহজ করেছে। তবে প্রযুক্তির কুফলও কম নয়।
অতি নির্ভরশীলতা মানুষের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলছে, যেমন স্থূলতা, অবসাদ, এবং সামাজিক বিচ্ছিন্নতা। এছাড়া, সাইবার অপরাধ, গোপনীয়তা লঙ্ঘন, এবং তথ্য বিভ্রান্তির মতো সমস্যাও বৃদ্ধি পাচ্ছে।
প্রযুক্তির অপব্যবহার সমাজে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে, বিশেষত তরুণ প্রজন্মের মধ্যে। তাই, প্রযুক্তির সুফল কাজে লাগিয়ে এর কুফলগুলো এড়িয়ে চলাই বুদ্ধিমানের কাজ।