আমাদের বর্তমান সমাজের মত আগের দিনের খাবার ছিলো না।।
আমরা তো এখন কত ধরনের ভিন্ন আইটেমের খাবার পেয়ে থাকি।।
পিজ্জা বার্গার সেন্ডুইস চাইনিজ খাবার প্যাটিস রোল আরো কত ধরনের খাবার,,
যার নাম বলে শেষ করা যাবে না।।
কিন্তু আগের দিনে এমন খাবার ছিলো না
তারা মুখে রুচি না থাকলে নিজের হাতে খাবার তৈরি করতো।
বর্তমান তো আমাদের খাবার ভালো না লাগলে হোমডেলিভারি খাবার রেস্টুরেন্টে গিয়ে খাবার খাই।।
আর আগের দিনে তা বাড়িতেই তৈরি করতো।।
চালের গুড়ি দিয়ে চাপটি পিঠা,, জাও,,মুষ্টি পিটা,,
যা তারা কাঁচা মরিচ বা শুকনো মরিচ বেটে ভর্তা বানিয়ে খেতো।।
তারপর ভাতের মার দিয়ে ঝাল ঝাল করে ভাত খেতো।।
কাঁঠালের বিচি সিদ্ধ করে খেতো।।
নানান রকমের টক ডাল বানাতো,
ডাল দিয়ে আম,,ডাল দিয়ে জলপাই,ডাল দিয়ে তেঁতুল,,
আবার ভাতের মার দিয়ে আম,,, ভাতের মার দিয়ে জলপাই,,ভাতের মার দিয়ে তেঁতুল টক রান্না করতো।।
ভাতের মার দিয়ে যে কোনো মাছ দিয়ে মাছের ঝোল রান্না করতো।।
তেমনই এক খাবারের নাম আছে ছাতু।।
আমার দাদা নানার খুব পছন্দের,, তারা এটা কাঁঠাল পাতা ও লেবু পাতাকে চামচ হিসাবে ব্যবহার করে খেতো।।
তাদের কাছে এর স্বাদ অতুলনীয়।।
এখনকার বার্গার পিজ্জা এসব কিছু হয়তো তাদের কাছে কিছুই না ছাতুর কাছে।।
চাল ভেজে চিড়া ভেজে শুকনো মরিচ রসুন আরঙ্গ ভেজে শিলপাটায় বেটে।গুড়ো করে একপ্রকার খাবার তৈরি হয় যার নাম ছাতু।।
কাল অনেক দিন পর বানিয়ে খেলাম
আলহামদুলিল্লাহ সেই মজা এবং মজাদার,,