১৯৮৪ সালে রামোন ম্যাগসেসে পুরস্কার, ফিলিপাইন[১৩৬]
১৯৮৭ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার, বাংলাদেশ
১৯৯৮ সালে গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে ইন্দিরা গান্ধী শান্তি পুরস্কার[১৩৭]
২০০৪ সালে ফিলাডেলফিয়ার হোয়ার্টন স্কুল অব দ্য ইউনিভার্সিটি অব পেন্সিল্ভেনিয়া তাকে গত "২৫ বছরে ২৫ জন সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যবসায়িক ব্যক্তিদের মধ্যে একজন" হিসেবে নির্বাচন করে।[১৩৮]
২০০৬ সালে তার অর্থনৈতিক কাজের জন্য নোবেল শান্তি পুরস্কার
২০০৬ সালে টাইম ম্যাগাজিন তাকে শীর্ষ ১২ জন ব্যবসায়িক নেতার মধ্যে স্থান দেয়, তাকে "এশিয়ার ৬০ বছরের নায়ক"দের মধ্যেও অন্তর্ভুক্ত করে।[১৩৯]
২০০৮ সালে ইউনুসকে যুক্তরাজ্যের 'প্রসপেক্ট ম্যাগাজিন' এবং যুক্তরাষ্ট্রের 'ফরেন পলিসি' কর্তৃক পরিচালিত একটি উন্মুক্ত অনলাইন জরিপে শীর্ষ ১০০ জন পাবলিক ইন্টেলেকচুয়ালদের মধ্যে দ্বিতীয় স্থান দেওয়া হয়।[১৪০]
২০০৯ সালে ইউনুস স্লোভাকিয়ার ইনফরমাল ইকোনমিক ফোরাম ইকোনমিক ক্লাব দ্বারা প্রদত্ত সর্বোচ্চ পুরস্কার গোল্ডেন বিয়াটেক অ্যাওয়ার্ড পান। যারা স্লোভাক প্রজাতন্ত্রে অর্থনৈতিক, সামাজিক, বৈজ্ঞানিক, শিক্ষাগত এবং সাংস্কৃতিক কৃতিত্ব প্রদর্শন করে তাদের এটি দেয়া হয়।[১৪১]
২০২১ সালে ইউনুস ক্রীড়া (ইউনুস স্পোর্টস হাবের মাধ্যমে) উন্নয়নের জন্য তার বিস্তৃত কাজের জন্য অলিম্পিক লরেল পুরস্কার পান।[১৪২]
২০২১ সালে ইউনুসকে ইউনাইটেড নেশনস ফাউন্ডেশনের চ্যাম্পিয়ন অব গ্লোবাল চেঞ্জ পুরস্কার দেওয়া হয়। মানব মর্যাদা, সমতা এবং ন্যায়বিচার বৃদ্ধির জন্য তার আলোকিত নেতৃত্ব এবং উদ্ভাবনের স্বীকৃতিস্বরূপ তাকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়