ওকালতি করবি না। ওই
রিমিঃ দেখ ও গরীব হলেও আমাদের মত একজন মানুষ। তুই ওরে এতটাও অপমান করিস না।
মাহিঃ এই থাম তো।ওই ছোটলোকটার জন্য দরধ হয়তেছে না আমি পাপা কে বলে ওই ছোটলোক টা কে কলেজ থেকে বাইর করে দিব।
রিমিঃ তোর যা ভাল লাগে কর আমি গেলাম।বাই
অন্যদিকে আমরা আড্ডা দিতেছি হটাৎ করেই কথা উঠল মাহি কে নিয়ে,,,,
আমিঃ আচ্ছা পারবেজ,,,, এই মাহি টা কে রে
পারবেজঃ দোস্ত মাহি হল এই কলেজের লেডি ডন। তাছাড়া ওর আরেকটা পরিচয় ও আছে।
আমিঃ বললাম কি রে??
পারবেজঃ ও একজন নামকরা হ্যাকার।
আমিঃ এই হ্যাকার কথাটা শুনে মনে হাসতে হাসতে শেষ।
পারবেজ জিজ্ঞেস করল,,,,,,, কিরে হাসস কেন??
আমিঃ না কিছুনা।
তারপর আরও কিছু সময় আড্ডা দিয়ে বাসায় চলে আসছি। বাসায় আসার পর আম্মু জিজ্ঞেস করল,,,,,,,,,, কি রে প্রথম দিন কেমন কাটল তোর??
আমিঃ খুবই ভালো কাটছে।
আম্মুঃ আচ্ছা যা ফ্রেশ হয়ে আয় তোরে খাবার দেই।
আমিঃ ওকে,,, মেরি মা। (এইবলে ফ্রেশ হতে চলে আসলাম)।
(ফ্রেশ হয়ে খাবার খেয়ে একটু ঘুমিয়ে গেলাম। বিকালে আবার ফুটবল ম্যাচ আছে মাঠে)
অপরদিকে,,,,,,
মাহির আব্বুঃ আরে মামনি প্রথম দিন কেমন কাটল তোমার কোনো অসুবিধা হই নি তো।
মাহিঃ না,,, পাপা কোনো অসুবিধা হই নি শুধু একটা ছোট রিকুয়েষ্ট ছিল পাপা
মাহির আব্বুঃ কি রিকুয়েস্ট বলো।
মাহিঃ জানো পাপা আমাদের কলেজে আমাদের ক্লাসে একটা ছোটলোক এডমিশন নিছে। তুমি ওকে কলেজ থেকে বাইর করে দাও।
মাহির আব্বুঃ দেখ,,,,,, ওকে তো কোনো কারন ছাড়া বাইর করা যাবে না। তবুও দেখি আমি কি করা যায়
মাহিঃ ওকে পাপা তুমি ওয়ার্ল্ডের বেস্ট পাপা।
অন্যদিকে,,,,,
বিকাল বেলা ঘুম শেষে একটু ফেসবুকে ডুকলাম (ও আপনাদের তো বলা হই নি সকালে আমার যে আইডি হ্যাক হয়ে গেছিল সেই আইডি আবার ব্যাক এনেছি।) ফেসবুক চালাতে চালাতে হঠাৎ একটা পোস্ট পড়ল চোখে তা দেখে আমি শিহরিত কারন,,,,,,,,,,,,,,,,,,
আগের পর্ব আমার টাইমলাইনে আছে।
বিকাল বেলা ঘুম শেষে একটু ফেবুকে ডুকলাম (ও আপনাদের তো বলা হই নি সকালে আমার যে আইডি হ্যাক হয়ে গেছিল সেই আইডি আবার ব্যাক এনেছি।) ফেসবুক চালাতে চালাতে হঠাৎ একটা পোস্ট পড়ল চোখে তা দেখে আমি শিহরিত কারন পোস্ট ছিল এইরকম আমি "একজন ডার্ক হ্যাকার। বাংলাদেশের সকল হ্যাকার কে ওপেন চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছি কে