ফুয়েল ইকোনমি বাড়ানো একটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য, যা পরিবেশ সুরক্ষা এবং খরচ কমানোর জন্য অপরিহার্য। প্রথমত, গাড়ির নিয়মিত মেইনটেনেন্স খুবই প্রয়োজনীয়। ইঞ্জিন তেল পরিবর্তন, এয়ার ফিল্টার পরিষ্কার এবং টায়ার প্রেসার ঠিক রাখা নিশ্চিত করে যে গাড়ি সর্বোচ্চ কার্যক্ষমতা দেয়।
দ্বিতীয়ত, চালানোর কৌশল পরিবর্তন করা ফুয়েল ইকোনমি উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে। হালকা গতি ধরে রাখা, ব্রেকিং এবং এক্সিলারেশনে পরিবর্তন আনলে গ্যাস ব্যবহারে উল্লেখযোগ্য হ্রাস হয়।
তৃতীয়ত, অপ্রয়োজনীয় বোঝা গাড়ির মধ্যে না রাখলে ওজন কমে যায়, ফলে ইঞ্জিনের উপর চাপ কমে এবং ফুয়েল ব্যবহার হ্রাস পায়।
চতুর্থত, উচ্চ গতি চলানো এবং অত্যাধিক এক্সিলারেশন এড়িয়ে চললে ইকোনমি বৃদ্ধি পায়। গাড়ির স্পিড ৫০-৬০ কিমি/ঘণ্টায় রাখা সাধারণত সবচেয়ে কার্যকরী।
অবশেষে, বিভিন্ন আধুনিক প্রযুক্তি যেমন হাইব্রিড এবং বৈদ্যুতিক গাড়ি ব্যবহার করা ফুয়েল ইকোনমি বাড়ানোর একটি কার্যকরী উপায়। এই পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করে, আমরা সহজেই ফুয়েল ব্যবহারে দক্ষতা বৃদ্ধি করতে পারি।